অনুসন্ধানী প্রতিবেদক -১
রাজনীতিতে একটি কথা আছে আমার ভাই তোমার ভাই, পল্টি ভাই পল্টি ভাই তাহাই প্রমান করলো ফ্যাসিস্ট হাসিনা- সরকারের সাবেক এমপি হাজী সেলিমের বিশ^স্ত ক্যাডার দখল বাজ চাঁদা বাজ অস্ত্র সন্ত্রাসী ময়না-হাজী তার সহযোগী হুন্ডী ব্যবসায়ী অস্ত্র ব্যবসায়ী হাজী রাশেদ মরনা হাজী মুখোশ পাল্টিয়ে এখন ঢাকা-৭ আসনের সম্ভাব্য প্রার্থী বি.এন.পি নেতাদের সাথে সংঘ করে এখন আবার সন্ত্রাসের রাজ্য কায়েম করতে চাচ্ছে। ইহাতে ঢাকা-৭ আসনের সর্বস্তরের জনগন হতাশ। ৭ আসনের সর্বসাধারন মনে করে এই ধরনের সন্ত্রাসীদের বি.এন.পি জায়গা বা প্রশ্রয় দিলে ঢাকা-৭ আসন নিশ্চিত পরাজয় হবে।তাই সাধারণ মানুষ মনে করেন বি.এন.পির সাবেক এম.পি ত্যাগিনেতা নির্যাতিত নেতা প্রয়াত নাসির উদ্দিন আহমেদ পিন্টুর স্ত্রী অথবা তার ভাই মোঃ মনির হোসেনকে প্রার্থী করলেও বিপুল ভোটে জয় লাভ করা সম্ভব। বিষয়টি বি.এন.পির সিনিয়ন ভাইস চেয়ারম্যান তারেক রহমান ও মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলম-গীর এর হস্তক্ষেপ কামনা করছে এলাকাবাসী। অনুসন্ধানে তাদের ফিরিস্তি তুলে ধরা হলো, ঢাকা-৭ আসনের সাবেক এম.পি হাজী সেলিম এর ঘনিষ্ঠ সহচর গড ফাদার লালবাগের মূর্তিমান আতংক – ময়না হাজী ও হাজী রাশেদ এখনো প্রকাশে গুরে বেরাচ্ছে।
অনুসন্ধানী প্রতিবেদনে জানা যায় এই ময়না হাজী। ৮০/৯০ দশকের প্ররান ঢাকার ভয়ংকর সন্ত্রাসী সোয়েব সরদার এর ছোট ভাই। মানুষ খুন থেকে শুরু করে বাড়ী দখল অস্ত্র বেচাকেনা তাদের জন্য কোন ব্যাপারই ছিল না। ভয়ঙ্কর সন্ত্রাসীর ছোট ভাই ময়না হাজী নামে পরিচিত। কথিত আছে লাল বাগ ভুরি আঙ্গুল লেনের স্তায়ী বাসিন্দা লাট মিয়ার ছেলে সিরাজ মাডার মামলায় ও উক্তি সন্ত্রাস দের হাত আছে, বিগত ১৫ দিনের অনুসন্ধানে যানা যায় সৈরাচার ফ্যাসিস্ট হাসিনা সরকারের বিগত ১৫/১৬ বছরে শাসন আমলে স্থানীয় সাবেক সংসদ সদস্য সোলাইমান সেলিম এর আশির্বাদ পূষ্ঠ হাজারীবাগ বেরিবাদদখল করে ফলের আরত তৈরি করে প্রতিদিন লক্ষ্য লক্ষ্য টাকা চাদাবাজী করেছে। যা এখনও বিদ্যমান এছাড়াও নবাবগঞ্জ বেরিবাদ সংলগ্ন বিশাল গার্মেন্ট জুট ব্যবসার চাঁদাবাজী ময়না হাজীর দখলে। তার উল্টো পাশের বাড়িটা হচ্ছে আরেক মুখোশধারী সন্ত্রাসী ও অঢল কালো টাকার মালিক হুন্ডী ব্যবসায়ী হাজী রাশেদ এই সব কাজে সহযোগী হিসাবে কাজ করে এমদাদ হোসেন সেলিম অনুসন্দানে আরো জানা যায়, সোলেমান সেলিম আত্মগোপনে
যাওয়ার পূর্বে শত শত কোটি টাকা আমানত হিসাবে রেখে যায়, ময়না হাজী ও হুন্ডি ব্যবসায়ী রাশেদ এর কাছে যা পুরোটাই হাজী সেলিমের কালো টাকা। বিশেষ সূত্রে আরো জানা যায়, লাল বাগ নবাব বাগিচা বড় জামে মসজিদের সভাপতির দায়িত্ব ময়না হাজী ও হাজী রাশেদ থাকা কালিন মসজিদের কোটি কোটি টাকা আত্মসাতের অভিযোগ আছে। বর্তমানে ও মসজিদ কমিটিতে বহাল আছে, এখন এলাকাবাসির প্রশ্ন এত ভয়ঙ্কর সন্ত্রসঅরা আওয়ামী ফ্যাসিস্ট এর মদদদাতার কিভাবে এখনো প্রকাশ্যে ঘুরে বেরায়।কোজ নিয়ে জানা যায়, বর্তমান বি,এন.পির স্থানীয় ২৩ নং ওয়ার্ড নেতা মাসুম থানা বি.এন.পির নেতাদের আতীত করা এলাকার নতুন চাঁদাবাজীতে ব্যাস্ত। আরো জানা যায় ২৩ নং ওয়ার্ড বি.এন.পি নেতা মাসুম ও শ্রমিকদল মিলে নবাবগঞ্জ বাজার ও মঙ্গলবার বেরিবাদ মেলা হতে লক্ষ্য লক্ষ্য টাকা চাঁদা আদায় করে আসছে। এই ব্যাপারে এলাকাবাসী মহানগর ও কেন্দ্রিয় নেতাদের দৃষ্টি আকর্ষন করছে, চাঁদাবাজ মাসুম কে চাঁদা উত্তোলন সহায়তা করছে মোল্লা রিপন সহ লালবাগ থানা শ্রমিক দল ২৩নং ওয়ার্ড শ্রমিক দলের জালাল ও মিন্টুর সহযোগিরা। ইহাতে বি.এন.পির অস্থিত্ব হুমকির মুখে পরছে। লালবাগ-৭ আসনের জনগনের দাবি অতি সত্ত¡র উল্লেখিত আওয়ামী গড ফাদার ময়না হাজী ও হাজী রাশেদ সহ তাদের সহযোগীদের দ্রæত আইনের আওতায় আনা হোক, এবং বি.এন.পির চাঁদাবাজ নেতাদের দল থেকে বহিস্খার করা হোক। চলবে?